ডেস্ক রিপোর্ট: কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ শয্যা বিশিষ্ট। এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি একটি সময় জরাজীর্ণ ও অবহেলায় এবং অনিয়মে থাকলেও বর্তমানে এই ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালটি উন্নত সেবা প্রদান করে যাচ্ছে। পূর্বে এই হাসপাতালের টিকিটিং ব্যবস্থা এনালগে থাকলেও বর্তমানে এই টিকিটিং ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন করা হয়েছে। শুধু টিকিটিং ব্যবস্থাই নয় ডিজিটালাইজেশন করা হয়েছে হাজিরা ব্যবস্থাও। একটি সময় হাসপাতালটির এক্সে-রে যন্ত্রটি থাকলেও বিকল ছিল, যার কারণে এই বিভাগটি বহুবার সংবাদের শিরোনাম হয়েছে কিন্তু বর্তমানে এটি সচল রয়েছে এবং সাধারণ জনগনকে ব্যপক সেবা প্রদান করে যাচ্ছে। রুগী সেবাতেও মাইল ফলক অর্জন করেছে এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়- স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে সেবা নিতে আসা রুগীরা যথেষ্ঠ সন্তুষ্ট রয়েছে। রুগীদের সাথে কথা বলে জানা যায় যে- নিয়মিত সেবা পাচ্ছে ও খাবার ব্যবস্থাও ভালো রয়েছে এবং যথাসময়ে কর্তব্যরত ডাঃ ও নার্স খোঁজ-খবর রাখছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে পূর্বে বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানির রিপ্রেজেন্টেটিভ ও বেসরকারি হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টারের দালাল চক্রের জন্য অতিষ্ট ছিল, সেবা নিতে আসা সাধারণ রুগীরা যার চিত্র এখন পরিবর্তীত। বর্তমানে কোন দালাল চক্র এবং ঔষধ কোম্পানির রিপ্রেজেন্টেটিভরা হাসপাতাল চলাকালে হাসপাতালের প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা করেছেন চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বা:ও:প:প:কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ গোলাম কিবরিয়া টিপু।